বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি রয়েছে তা নিয়ে আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। আপনারা জানেন ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরে কাজ করে সহজেই টাকা ইনকাম করা যায়। ডিজিটাল মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের একটি বৃহৎ অংশ।
আপনাদের মধ্যে অনেকে আছেন যারা ডিজিটাল মার্কেটিং সার্ভিস দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম থেকে ইনকাম করে থাকেন। কিন্তু যারা নতুন ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতেছেন তাদের অবশ্যই ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা সম্পূর্ণ কাজগুলো সম্পর্কে জানা উচিত।
অবশ্যই পড়ুনঃ
- বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি
- গল্প কবিতা লিখে আয় বিকাশে পেমেন্ট নিন
- ডিজিটাল মার্কেটিং এ টু জেড শিখুন সহজভাবে
এতে করে আপনারা চাহিদা সম্পন্ন ডিজিটাল মার্কেটিং সার্ভিস গুলো প্রদান করে প্রচুর টাকা উপার্জন করতে পারবেন। চলুন আর্টিকেলের মূল বিষয়ে আসা যাক।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি
আজকের ডিজিটাল যুগে ব্যবসা-বাণিজ্য থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত ব্র্যান্ড তৈরি পর্যন্ত সবকিছুতেই ডিজিটাল মার্কেটিং অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। ফলে এই সেক্টরে চাকরি ও ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটে প্রচুর চাহিদা তৈরি হয়েছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো – ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি? আসুন বিস্তারিত জেনে আসি।ডিজিটাল মার্কেটিং এর সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন কাজগুলো হলঃ
SEO (Search Engine Optimization)
অনলাইনে যেকোনো ওয়েবসাইটকে গুগল বা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পেজে আনতে SEO এর বিকল্প নেই। এই কারণে বর্তমানে seo এর প্রচুর চাহিদা রয়েছে। আপনি যদি এই সেক্টরে পারদর্শী হয়ে থাকেন তাহলে খুব সহজেই ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে SEO সম্পর্কিত সকল সার্ভিস গুলো দিয়ে প্রচুর আর্নিং করতে পারবেন।
এসইও করার মাধ্যমেই একটি ওয়েবসাইটকে গুগলের সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পেজে আনা যায়। বর্তমানে প্রতিদিন নতুন নতুন ব্যবসায়িক ও ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি হচ্ছে। যেগুলোকে গুগলের প্রথম পেজে আনতে হলে প্রথমে এসিও করতে হয়।
আর এসইও করার জন্য একজন দক্ষ মানের SEO এক্সপার্ট এর প্রয়োজন হয়। যদি আপনি এই এসইও এক্সপার্ট হয়ে থাকেন তাহলে নির্দ্বিধায় ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মে SEO এর সকল সার্ভিস গুলো দিয়ে প্রতি মাসে ৫০ থেকে ১ লক্ষ টাকার বেশি আয় করতে পারবেন। SEO সেক্টরে অনেক ধরনের কাজ রয়েছে যেমনঃ
- কীওয়ার্ড রিসার্চ
- অন-পেজ SEO
- অফ-পেজ SEO
- টেকনিক্যাল SEO
উল্লেখিত কাজগুলো জানলে আপনি এসিও জনিত সার্ভিসগুলো দিতে পারবেন।
কেন এসিও এর চাহিদা বেশি?
- অর্গানিক ভিজিটর বাড়াতে SEO সবচেয়ে কার্যকর।
- ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো সবসময় ওয়েবসাইটকে টপ র্যাঙ্কে রাখতে চায়।
চাহিদার কারণঃ
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো সবসময় তাদের ওয়েবসাইটকে গুগলের প্রথম পেজে আনতে চায়। এজন্য দক্ষ SEO এক্সপার্টদের প্রয়োজন হয়।
Social Media Marketing (SMM)
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, লিংকডইন, টিকটক সহ বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে ব্র্যান্ড সচেতনতা বাড়াতে SMM অনেক জনপ্রিয়।SMM মূলত হল বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এর সাহায্যে বিভিন্ন প্রোডাক্ট ও সার্ভিসের প্রচারণা চালানো।
কেন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর চাহিদা বেশি?
- এটি প্রোডাক্ট প্রমোশন ও কাস্টমার এনগেজমেন্টের সেরা উপায়।
- ব্র্যান্ড সচেতনতা ও প্রোডাক্ট প্রমোশন সহজ হয়।
- আর এই মাধ্যমে টার্গেটেড অডিয়েন্সকে সহজে রিচ করা যায়।
Social Media Marketing কাজগুলো হলোঃ
- কনটেন্ট ক্রিয়েশন
- পেইড অ্যাড রান করা
- ক্রিয়েটিভ পোস্ট ডিজাইন করা।
- পেজ ম্যানেজমেন্ট
- ফেসবুক/ইনস্টাগ্রাম বিজ্ঞাপন চালানো।
- অডিয়েন্স এনগেজমেন্ট বাড়ানো
- ব্র্যান্ডের ফলোয়ারদের সাথে এনগেজমেন্ট বাড়ানো।
চাহিদার কারণঃ
বর্তমানে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, লিংকডইন, টুইটার, টিকটক ইত্যাদি সহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম কোটি কোটি মানুষ ব্যবহার করে থাকে। যার কারণে কোম্পানিগুলো এই প্ল্যাটফর্ম গুলোকে মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে।
Content Marketing – কনটেন্ট মার্কেটিং
কনটেন্ট মার্কেটিং মূলত হল গ্রাহকদের আকৃষ্ট করার জন্য ব্লগিং পোস্ট , ভিডিও ও সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট তৈরি করা। ব্যান্ড প্রমোশন করার জন্য আকর্ষণীয় কন্টেন্ট খুবই জরুরী।
যার কারণে আপনি যদি এক্সক্লুসিভ কন্টেন্ট লিখে গ্রাহকদের আকর্ষণ করতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনার সেল সার্ভিস বাড়াতে পারবেন। আপনার ব্যান্ড প্রমোশন বৃদ্ধি পাবে। যারা কনটেন্ট রাইটিং করতে পারেন তারা এই সেক্টরে সফল হতে পারবেন।
আকর্ষণীয় পোস্ট এবং কনটেন্ট রাইটিং করার দক্ষতা থাকতে হবে। বিভিন্ন প্রোডাক্ট ও ব্যান্ড প্রমোশন করার জন্য আকর্ষণীয় কনটেন্ট তৈরি করা সক্ষমতা থাকতে হবে। তাহলে আপনি কন্টেন্ট মার্কেটিং করে ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরে সফল হতে পারবেন।
কেন কন্টেন্ট মার্কেটিং এর চাহিদা বেশি?
- গ্রাহকদের আকর্ষণ করার জন্য এক্সক্লুসিভ কন্টেন্ট খুবই জরুরী
- আকর্ষণীয় কনটেন্ট আপনার ব্র্যান্ড ভ্যালু বৃদ্ধি করতে সহায়তা করতে পারে।
কনটেন্ট মার্কেটিং এর কাজগুলো হলোঃ
- ব্লগিং পোস্ট লেখা
- সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট তৈরি করা
- ইউটিউব বা ফেসবুক ভিডিও তৈরি।
- ইনফোগ্রাফিক ডিজাইন।
- এক্সক্লুসিভ কন্টেন্ট লিখে ব্যান্ড ভ্যালু বৃদ্ধি করা
- ই-বুক বা গাইডলাইন লেখা।
চাহিদার কারণঃ
কোম্পানিগুলো সবসময় ইউনিক ব্লগ, আর্টিকেল, ভিডিও, ইনফোগ্রাফিক চায় যেগুলো তাদের ব্র্যান্ডকে এগিয়ে নেয়।
PPC Marketing
SEO দীর্ঘমেয়াদী হলেও অনেক সময় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দ্রুত রেজাল্ট চায়। তখন Google Ads কার্যকর ভূমিকা রাখে। এটি এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে আপনি দ্রুত ব্যবসার প্রচারণা করতে পারবেন। বিজ্ঞাপন দেওয়ার মাধ্যমে আপনি ব্যবসার বিক্রি বাড়াতে পারবেন।
কেন চাহিদা বেশিঃ
- দ্রুত ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনা যায়।
- নির্দিষ্ট অডিয়েন্সকে টার্গেট করে বিজ্ঞাপন চালানো যায়।
- বিভিন্ন অনলাইন ব্যবসায় বিক্রির পরিমাণ তিন গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যায়।
চাহিদার কারণঃ
অনেক প্রতিষ্ঠান প্রোডাক্ট লঞ্চ বা সেলস বাড়ানোর জন্য PPC (Pay-Per-Click) এক্সপার্টদের নিয়োগ করে।
এই সেক্টরের কিছু কাজ গুলো হলঃ
- কীওয়ার্ড টার্গেটিং।
- ডিসপ্লে ও সার্চ অ্যাড তৈরি।
- গুগল অ্যাডস ক্যাম্পেইন চালানো
- ক্যাম্পেইন মনিটরিং ও ROI অপটিমাইজ করা।
Email Marketing – ইমেইল মার্কেটিং
ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের সবচেয়ে পুরোনো কিন্তু কার্যকর মাধ্যম হলো ইমেইল মার্কেটিং। ইমেইল মার্কেটিং মূলত হল গ্রাহকদের কাছে ইমেইলের মাধ্যমে প্রমোশনাল অফার ও প্রয়োজনীয় তথ্য পাঠানো। ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে সহজেই ডিজিটাল মার্কেটিং করা যায়।
ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরে ইমেইল মার্কেটিং এর কাজের চাহিদা প্রচুর। এর সাহায্যে সরাসরি গ্রাহকদের কাছে তথ্য পৌঁছে দেয়া যায়।
আপনার ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানে কোন ডিসকাউন্ট অফার থাকলে তা আপনি ইমেল এর মাধ্যমে গ্রাহকদের জানিয়ে দিতে পারবেন। এই উপায়ে মার্কেটিং করা অনেকটা সহজ। এই সেক্টরে মার্কেটিং করা অনেক কম খরচে করতে পারবেন।
ইমেইল মার্কেটিং এর চাহিদা কেন বেশিঃ
কম খরচে ইমেইল মার্কেটিং সম্পন্ন করা যায়
গ্রাহকদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ সম্ভব।
লিড জেনারেশন ও পুরোনো গ্রাহক ধরে রাখা সহজ হয়।
চাহিদার কারণঃ
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়মিত কাস্টমারদের নতুন অফার, আপডেট, নিউজলেটার পাঠায়। এজন্য দক্ষ ইমেইল মার্কেটারদের দরকার হয়।
ইমেল মার্কেটিং এর কাজগুলো হলঃ
- ইমেইল লিস্ট তৈরি ও ম্যানেজ করা।
- প্রফেশনাল ইমেইল টেমপ্লেট ডিজাইন।
- ইমেইল অটোমেশন সেটআপ।
Video Marketing – ভিডিও মার্কেটিং
ভিডিও কনটেন্ট এখনকার যুগে সবচেয়ে বেশি আকর্ষণীয় মাধ্যম। ভিডিও কনটেন্ট এর মাধ্যমে আপনি গ্রাহকদের সাথে বেশি এনগেজমেন্ট রাখতে পারবেন। এনগেজমেন্ট বাড়ানোর জন্য ভিডিও মার্কেটিং খুবই জরুরী।
কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভিডিও কনটেন্ট গুলো গ্রাহকরা দেখে থাকে। ফেসবুকসহ ইউটিউব ও বিভিন্ন মাধ্যমে সকলেই ভিডিও দেখে থাকি। আর প্রমোশনাল কোনো অফার ও ব্যান্ড প্রমোশন করার জন্য ভিডিও মার্কেটিং করতে পারেন। এতে করে খুব দ্রুত ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরে ভিডিও মার্কেটিং এর চাহিদা রয়েছে।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজে চাহিদা বেশি এর মধ্য থেকে এই কাজটি আপনি বেশি গুরুত্ব দিতে পারেন। কারণ বর্তমানে ব্যবসার প্রচারে ভিডিও মার্কেটিং খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
আপনি ফেসবুকে ভিডিও সেকশনে ঢুকলেই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মার্কেটিং ভিডিও গুলো দেখতে পাবেন। তারা বিভিন্ন উপায়ে কমেডি ও ড্রামাটিক ভিডিও তৈরি করার মাধ্যমে প্রমোশন করে থাকে।
কেন গুরুত্বপূর্ণঃ
- মানুষ ভিডিও দেখে বেশি শিখে ও সিদ্ধান্ত নেয়।
- ব্র্যান্ড প্রচারের জন্য ভিডিও সবচেয়ে কার্যকর কৌশল।
চাহিদার কারণঃ
ইউটিউব, ফেসবুক, টিকটক ও শর্ট ভিডিও প্ল্যাটফর্মের কারণে ভিডিও মার্কেটিং এর জনপ্রিয়তা দ্রুত বেড়েছে।
ভিডিও মার্কেটিং এর কাজগুলো হলোঃ
- প্রোমোশনাল ভিডিও তৈরি।
- ভিডিও এডিটিং ও স্ক্রিপ্ট রাইটিং।
- ভিডিও বিজ্ঞাপন (YouTube Ads, Facebook Ads)।
Affiliate Marketing
অন্যের প্রোডাক্ট বিক্রি করে কমিশন ইনকাম করার পদ্ধতি হলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। আপনি বিভিন্ন কোম্পানির প্রোডাক্ট প্রমোশন করে বিক্রি করে দিলে আপনি নির্দিষ্ট প্রোডাক্ট কমিশন পাবেন।
মূল কথা আপনার কাজ হল তাদের প্রোডাক্টগুলো প্রচার করা এবং আকর্ষণীয় কন্টেন্টের মাধ্যমে গ্রাহকদের কাছে উপস্থাপন করে বিক্রি করার ব্যবস্থা করা।
আর প্রোডাক্ট বিক্রি করতে পারলেই আপনি আয় করতে পারবেন। এই কাজগুলো সম্পন্ন অনলাইনে করতে হয়। আর বর্তমানে এটি প্যাসিভ ইনকামের অন্যতম উৎস।
কেন গুরুত্বপূর্ণঃ
- ব্যবসার জন্য সেলস বাড়াতে কার্যকর।
- ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ইনকাম সোর্স।
- বর্তমানে এটি অন্যতম প্যাসিভ ইনকাম এর উৎস।
কাজের ধরনঃ
- প্রোডাক্ট প্রমোশন ব্লগ/ভিডিও তৈরি।
- সোশ্যাল মিডিয়া ও ওয়েবসাইটে লিংক শেয়ার করা।
- ইমেইল মার্কেটিং ব্যবহার করে সেলস বাড়ানো।
- অ্যাফিলিয়েট লিংক সোশ্যাল মিডিয়া সহ বিভিন্ন সাইটে শেয়ার করা
শেষ কথা
ডিজিটাল মার্কেটিং এমন একটি সেক্টর যেখানে প্রতিনিয়ত নতুন স্কিলের চাহিদা বাড়ছে। তবে বর্তমানে SEO, Social Media Marketing, Content Marketing, Google Ads, Email Marketing, Video Marketing এবং Affiliate Marketing এই কাজগুলো সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়।
সঠিক স্কিল শিখে নিলে ফ্রিল্যান্সিং বা চাকরির বাজারে আপনার ক্যারিয়ার গড়ে তোলা একেবারেই সম্ভব। আশা করছি আপনারা ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি তা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। আপনাদের কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট বক্সে জানাবেন। আমরা দ্রুত রিপ্লাই দেয়ার চেষ্টা করব।

আমি উদ্ভাস আইটির এডমিন, একজন অনলাইন ইনকাম ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক কনটেন্ট ক্রিয়েটর। অনলাইন আয়ের বাস্তব ও কার্যকরী উপায়, প্রযুক্তির আপডেট এবং ডিজিটাল দুনিয়ার নানা দিক নিয়ে আমি নিয়মিত আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি। লক্ষ্য একটাই—পাঠকদের জন্য নির্ভরযোগ্য তথ্য তুলে ধরা।