আপনাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা কম খরচে সৌদি আরবে কাজ করার উদ্দেশ্যে যেতে চান। তাদের জন্যই আমরা সৌদি আরবের ফ্রি ভিসার দাম কত সম্পর্কে আলোচনা করব। এছাড়াও সৌদি আরবের ভিসা প্রসেসিং খরচ কত হতে পারে তা জানানো হবে। সৌদি আরবের ফ্রি ভিসা নিয়ে কম খরচে সরকারিভাবে সৌদি আরবে কাজের উদ্দেশ্যে যেতে পারবেন। বিস্তারিত জানুন আর্টিকেলটিতে।
সৌদি আরবের ভিসার দাম কত
সৌদি আরব যাওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের ভিসা রয়েছে। ভিসার ক্যাটাগরি অনুযায়ী দামের পার্থক্য দেখা যায়। অর্থাৎ প্রতিটি ভিসার দাম আলাদা হয়ে থাকে।আপনি কোন ভিসাতে সৌদি আরব যাবেন তার উপর নির্ভর করে সৌদি আরবের ভিসার দাম বলা সম্ভব।
অবশ্যই পড়ুনঃ সৌদি আরব ভিসা চেক ২০২৫
অবশ্যই পড়ুনঃ সৌদি আরবের কোম্পানি নাম
ধরুন আপনি কোম্পানি ভিসাতে সৌদি আরবে যেতে চাচ্ছেন, সেক্ষেত্রে সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসার দাম আনুমানিক ৪ লক্ষ থেকে ৫ লক্ষ টাকা হয়ে থাকে।সৌদি আরবের ভিসার দাম নিম্নে জানানো হলোঃ
- সৌদি আরবের ক্লিনার ভিসার দাম সাধারণত আনুমানিক চার থেকে পাঁচ লক্ষ টাকা হয়ে থাকে। অর্থাৎ
- সৌদি আরবে ক্লিনার ভিসায় গেলে আপনার মোট খরচ হবে ৪ থেকে ৫ লক্ষ টাকা।
- সৌদি আরবের মাজরার ভিসার দাম আনুমানিক ৩-৪ লক্ষ টাকা।
- সুপার মার্কেট ভিসাতে সৌদি আরবে গেলে আপনার আনুমানিক খরচ হবে ৪-৫ লক্ষ টাকা।
- তাছাড়াও আপনি যদি আমেল মঞ্জিল ভিসাতে সৌদি আরবে যেতে চান তাহলে আপনার ভিসা খরচ হবে ৩-৪ লক্ষ টাকা।
- আমেল আইদি ভিসার জন্য খরচ হবে আনুমানিক ৪-৫ লক্ষ টাকা।
- আর যারা ওমরা ভিসাতে যেতে চান তাদের ক্ষেত্রে খরচ হবে আনুমানিক ১-২ লক্ষ টাকা।
সৌদি আরবের ফ্রি ভিসার দাম কত
মূলত সৌদিআরবের ফ্রি ভিসা বলতে তেমন কোন ধরনের ভিসা নেই। আপনাকে সৌদি আরবে যেতে হলে যেকোন একটি ভিসা নিয়ে যেতেই হবে।এই ভিসাতে আপনি সৌদি আরবে গিয়ে সহজেই কাজ করতে পারবেন। এ কারণে হয়তো এই বিষয়টিকে সৌদি আরবের ফ্রি ভিসা বলা হয়ে থাকে।
সৌদি আরবে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের ভিসা রয়েছে। তার মধ্যে অনেকেই সৌদি আরব যেতে ফ্রি ভিসা আবেদন করে থাকে। সৌদি আরবের ফ্রি ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই যেকোন কাজের প্রতি দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা দেখাতে হবে।
মূলত আপনার যোগ্যতা ও দক্ষতা থাকলেই আপনি এই ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই ভিসাতে গিয়ে সৌদি আরবে কাজ করা সুযোগ পাবেন। যার কারণে এই ভিসাটিকে সৌদি আরব ফ্রি ভিসা বলা হয়ে থাকে।
আপনারা যদি সৌদি আরবে ফ্রি ভিসাতে যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাদের কাজ শিখে যাওয়া উচিত। যেমনঃ ইলেকট্রিক কাজ ,কনস্ট্রাকশন কাজ ,পাইপ লাইন কাজ ইত্যাদি কাজগুলো শিখে যেতে পারেন।
এভাবে আপনি কাজ শিখে সৌদি আরবে গিয়ে যেকোন কাজ সহজে খুঁজে পাবেন এবং ভালো বেতনের চাকরি করতে পারবেন। সৌদি আরবে ফ্রি ভিসাতে যেতে হলে আপনাকে যেকোনো একটি ভিসাতে আসতে হবে। সৌদি আরবে যাওয়ার পর ইকামা তৈরি হয়।
আর সৌদি আরবের ইকামা খরচ প্রায় আনুমানিক ৮০০০ রিয়াল থেকে ৯০০০ রিয়াল পর্যন্ত। মেয়াদ আপনি বিভিন্ন সময়ে নিতে পারবেন, অর্থাৎ মেয়াদকাল এক বছরের হতে পারে আবার তিন মাস পর্যন্ত মেয়াদকাল নিতে পারবেন।
মেয়াদ অনুযায়ী ইকামা খরচ কম বেশি হয়ে থাকে। সৌদি আরবের ফ্রি ভিসার দাম আনুমানিক ৩ লক্ষ থেকে ৪ লক্ষ টাকা হয়ে থাকে। তবে বিভিন্ন এজেন্সি অনুযায়ী খরচ একটু বেড়ে যেতে পারে।
আপনি যদি পরিচিত এজেন্সির কাছ থেকে ভিসা করেন তাহলে তিন থেকে সাড়ে তিন লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে। আর দালালদের চক্করে পড়লে সৌদি আরব ফ্রি ভিসার জন্য ৪ থেকে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে।
সৌদি ভিসা প্রসেসিং খরচ কত
সাধারণত ভিসার ক্যাটাগরি অনুযায়ী ভিসা প্রসেসিং খরচ নির্ধারিত হয়ে থাকে। তবে সৌদি ভিসা প্রসেসিং খরচ ৪০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। সাধারণত সৌদি ফ্রি ভিসা প্রসেসিং খরচ কম হয়ে থাকে। যার কারণে বেশিরভাগ মানুষ সৌদি আরবের ফ্রি ভিসা করতে চায়।
তাই আমরা ইতিমধ্যেই সৌদি আরবের ফ্রি ভিসার দাম কত তা তুলে ধরেছি। সৌদি ভিজিট ভিসা , সৌদি টুরিস্ট ভিসা ও বিজনেস ভিসা সহ বিভিন্ন ভিসাতে সৌদি ভিসা প্রসেসিং খরচ বেশি হয়ে থাকে।
তবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসাতে ভিসা প্রসেসিং খরচ কম লাগে। যারা মূলত কাজের উদ্দেশ্যে সৌদি আরবে যেতে চাচ্ছেন তারা ওয়ার্ক পারমিট ভিসাতে যেতে পারেন। এখানে ভিসা প্রসেস চার্জ কম হয়।
সৌদি আরব কাজের বেতন কত
সৌদি সরকার সহ সৌদি আরবে বিভিন্ন কোম্পানিগুলো প্রতিবছর বিভিন্ন দেশ থেকে হাজার হাজার কর্মী নিয়োগ দিয়ে থাকে। আর কর্মীদের সাধারণত এই দেশটিতে বেশি বেতন দেওয়া হয়ে থাকে। আপনার কাজের যোগ্যতা ও দক্ষতা থাকলে আপনি সৌদি আরবে কাজ করে বেশি বেতন পেতে পারেন।
এখানে মূলত কাজের ধরন অনুযায়ী বেতন নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। তাছাড়াও একজন শ্রমিকের যোগ্যতা , দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অনুযায়ী বেতন কমবেশি হতে পারে। চলুন আর কথা না বাড়িয়ে সৌদি আরব কাজের বেতন কত তা জেনে নেই।
আপনাদের মধ্যে অনেকে আছে যারা সৌদি আরবে হোটেল ভিসাতে গিয়ে থাকেন। হোটেল ভিসাতে গিয়ে হোটেলে চাকরি করলে একজন কর্মীর সর্বনিম্ন বেতন আনুমানিক ৪০ হাজার টাকা হয়ে থাকে। তবে হোটেলে কাজের ক্যাটাগরি অনুযায়ী বেতন কমবেশি হয়ে থাকে। একজন কর্মীকে হোটেলে সাধারণত বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে হয়।
আপনি যদি হোটেলের কাজগুলো ভালোভাবে শিখে হোটেলে চাকরি নেন তাহলে বেশি বেতন পেতে পারেন। তাই আমরা বলব সৌদি আরবের হোটেলে চাকরি করার পূর্বে অবশ্যই প্রশিক্ষণ নিবেন। আর সৌদি আরবে ড্রাইভিং ভিসাতে গিয়ে ড্রাইভিং কাজের জন্য বেতন সর্বনিম্ন ৪৫ হাজার টাকা এবং সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয়ে থাকে।
তাছাড়াও সৌদি আরবের রেস্টুরেন্টে একজন কর্মীর বেতন আনুমানিক সর্বোচ্চ ৭০ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। সৌদি আরবে ক্লিনার কাজের জন্য একজন শ্রমিকের বেতন আনুমানিক ১ হাজার থেকে ১৫০০ রিয়াল পর্যন্ত হয়ে থাকে। এই কাজটি মূলত ক্লিনিং এর কাজ।
সৌদি আরব ভিসা কত প্রকার ২০২৫
বর্তমানে সৌদি আরব দেশটিতে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের ভিসা চালু রয়েছে। ভিসার ক্যাটাগরি অনুযায়ী সাধারণত ভিসার দাম নির্ধারণ হয়ে থাকে। আপনি সৌদি আরবে কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চাইলে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিতে পারেন, তাছাড়াও ভ্রমণ করার জন্য ভিজিট ভিসা রয়েছে। নিম্নে সৌদি আরব ভিসার প্রকারভেদ তুলে ধরা হলোঃ
- ওমরাহ ভিসা
- ট্রানজিট ভিসা
- ভিসিট ভিসা বা ভ্রমণ ভিসা
- হজ ভিসা
- চিকিৎসা ভিসা বা মেডিকেল ভিসা
- ওয়ার্ক পারমিট ভিসা বা কাজের ভিসা
- অধ্যয়ন ভিসা বা স্টুডেন্ট ভিসা
উপরের দেখানো ভিসা ছাড়াও আরো কিছু ভিসা রয়েছে, যার মাধ্যমে আপনি সৌদি আরবে যেতে পারবেন। ভিসা গুলো হলঃ
- ফ্যামিলি ভিসা
- পরিবহন কর্মী ভিসা
- অ্যাথলেট ভিসা
- প্রিন্সিপাল ভিসা
- সাংস্কৃতিক ভিসা
- নিবন্ধিত এজেন্ট ভিসা
ফ্রি ভিসা সৌদি আরব
বর্তমানে সৌদি আরব ফ্রি ভিসা বন্ধ রয়েছে। আমার জানামতে সৌদি আরব ফ্রি ভিসা বলে তেমন কোন ভিসা নেই, মূলত সৌদি আরব যাওয়ার জন্য আপনাকে যেকোনো একটি ভিসাতে যেতে হবে। এক ধরনের ভিসা রয়েছে যেই ভিসার সাথে সৌদি আরবে গেলে কাজের সুযোগ পাওয়া যায়,
আর এজন্যই এই ভিসাটিকে সৌদি ফ্রি ভিসা বলা হয়। আপনি সৌদি আরবে অরজিনাল ভিসাতে যাবেন। অনেকে এজেন্সি আছে যারা সৌদি আরবের ফ্রি ভিসার নামে প্রতারণা করে থাকে, আপনারা তাদের থেকে দূরে থাকবেন।
সৌদি আরবে যেতে হলে কোন ট্রাস্টেড এজেন্সির মাধ্যমে ভিসা আবেদন করবেন এবং ভিসা হাতে পাওয়ার পর অবশ্যই বিষয়টি অনলাইনে চেক করে নিবেন।
সৌদি আরবের ফ্রি ভিসা পেতে কি কি লাগে
সৌদি আরবে কাজের উদ্দেশ্যে যেতে হলে আপনাকে সৌদি কাজের ভিসা নিয়ে যেতে হবে। সাধারণত ভিসার ক্যাটাগরি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টগুলো সংগ্রহ করতে হয়। নিম্নে কাজের ভিসা অনুযায়ী অর্থাৎ ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট কি কি লাগবে তা তুলে ধরা হলোঃ
- একটি বৈধ পাসপোর্ট মেয়াদকাল সর্বনিম্ন এক বছর হতে হবে
- ভোটার আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র
- পুলিশকে ক্লিয়ারেন্স বা ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট
- ভিসা আবেদন ফর্ম
- মেডিকেল হেলথ সার্টিফিকেট
- কাজের অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট বা সনদপত্র
- করোনার ভ্যাকসিন সনদপত্র বা সার্টিফিকেট
- কাজের দক্ষতার সার্টিফিকেট
- অন্যান্য সহায়ক কাগজপত্র
সাধারণত উপরের দেখানো প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টগুলো বেশি আবেদন করার জন্য প্রয়োজন হতে পারে। তবে আপনারা যেহেতু এজেন্সির মাধ্যমে ভিসা আবেদন করবেন, সেক্ষেত্রে আপনারা এজেন্সির মাধ্যমেই সকল কাগজপত্র সম্পর্কে জানতে পারবেন।
সৌদি আরবের ফ্রি ভিসার বেতন কত ২০২৫
আপনার যদি সৌদি আরবে ফ্রি ভিসাতে গিয়ে থাকেন তাহলে বিভিন্ন ধরনের কাজ করার সুযোগ পাবেন। কাজের ক্যাটাগরি অনুযায়ী সৌদি আরবে ফ্রি ভিসার বেতন কম বেশি হয়ে থাকে।আপনি সৌদি আরবে ফ্রি ভিসাতে গিয়ে কাজ করতে চাইলে অবশ্যই কোম্পানির সাথে চুক্তিবদ্ধ করে যাবেন।
সৌদি আরবে কোন কোম্পানি আপনাকে চাকরি দিলে আপনি তখনই সৌদি আরবের ফ্রি ভিসাতে যাবেন। আপনারা কিন্তু ইতিমধ্যেই সৌদি আরবের ফ্রি ভিসার দাম কত জেনে গেছেন। এখন শুধু ফ্রি ভিসা আবেদন করুন।
তাছাড়া ও সৌদি আরবে ফ্রি ভিসা গিয়ে তেমন কাজ নাও পেতে পারেন। এজন্য আমাদের মতে আপনাদের অবশ্যই সৌদি আরবের যেকোন কোম্পানির সাথে কাজের চুক্তি করে যাওয়া উচিত।
সৌদি আরবে ফ্রি ভিসার বেতন আনুমানিক ১ হাজার রিয়াল থেকে ২০০০ রিয়াল পর্যন্ত হয়ে থাকে। তবে কাজের চাহিদা ও কাজের ধরনের অনুযায়ী বেতন পরিবর্তন হতে পারে।
সৌদি আরব ক্লিনার ভিসা বেতন কত
সৌদি আরবে ক্লিনার ভিসাতে গেলে আপনি ক্লিনার কাজ করতে পারবেন। সৌদি আরবে ক্লিনার কাজ হিসেবে অফিস , হসপিটাল , আদালত , বিমানবন্দর , রাস্তাঘাট , শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করতে হয়।
আপনাকে সাধারণত এ ধরনের কাজগুলো করতে হবে। তাছাড়া আপনারা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ক্লিনার কাজে যোগ দিতে পারেন। আর ক্লিনার কাছ থেকে বেশি বেতন পেতে চাইলে সরকারি ক্লিনিং কাজগুলো করতে পারেন, যেমন অফিস আদালতে ক্লিনিং কাজ করতে পারেন।
এছাড়াও হসপিটালে ক্লিনার কাজ করে ভালো বেতন পাওয়া যায়। সৌদি আরবে একজন ক্লিনারের বেতন আনুমানিক এক হাজার থেকে ১৫০০ রিয়াল হয়ে থাকে।
শেষ কথা
বর্তমানে সৌদি আরব বিশ্বের অন্যতম উন্নয়নশীল দেশ। যার কারণে প্রতিবছর বিভিন্ন দেশ থেকে লক্ষ লক্ষ শ্রমিক সৌদি আরবে কাজ করার উদ্দেশ্যে গিয়ে থাকে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ থেকে অনেক ভাইয়েরা সৌদি আরবে কাজের উদ্দেশ্যে যাই।
যদি আপনি বাংলাদেশে থাকে সৌদি আরবে কাজের দেশে যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে হবে। এছাড়াও আপনি চাইলে ভ্রমন করার উদ্দেশ্যে যেতে পারেন, সে ক্ষেত্রে ভিজিট ভিসা প্রয়োজন হবে। আরো অনেক ধরনের ভিসা রয়েছে যা ইতিমধ্যে আমরা আলোচনা করেছি।
সৌদি আরবে যাওয়ার পূর্বে অবশ্যই অরজিনাল ভিসা করবেন এবং দালালদের থেকে দূরে থাকবেন। বিশ্বস্ত ভিসা এজেন্সির কাছ থেকে ভিসা আবেদন করার চেষ্টা করবেন। সৌদি আরবের ফ্রি ভিসা দাম কত আশা করি তা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। কোন কিছু জানতে চাইলে কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন।
FAQs – সৌদি ভিসা প্রসেসিং খরচ কত
সর্বনিম্ন ২১ বছর বয়স হলে সৌদি আরবে যাওয়া যায়। আপনার পাসপোর্টে ২১ বছর বয়স হতে হবে। অর্থাৎ আপনার ২১ বছর বয়স হলেই আপনি সৌদি আরবে যেতে পারবেন।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সৌদি আরবের ভিসার দাম আনুমানিক 460 ডলার হয়ে থাকে। তবে একক প্রবেশ ভিসার দাম ১৩০ ডলার হয়ে থাকে। বিস্তারিত ভিসা এজেন্সির কাছ থেকে জানুন।
সৌদি আরব থেকে আমেরিকার ভিসা পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই আগে ভিসার জন্য ইন্টারভিউ দিতে হবে। তারপর বলা যাবে আপনি আমেরিকার ভিসা পাবেন কিনা। আমেরিকার ভিসা সাধারণত তিন দিনের মধ্যেই প্রসেসিং শুরু হয়ে যায়। তবে ভিসা পাওয়ার জন্য ইন্টারভিউ দিতে হয়।
সৌদি আরবের ভিসা পেতে সাধারণত এক থেকে তিন দিন সময় লাগে। তবে অনেক সময় এক সপ্তাহ পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।কত বছর বয়স হলে সৌদি আরব যাওয়া যায়?
যুক্তরাজ্য থেকে সৌদি আরবের ভিসার দাম কত?
সৌদি আরবে আমেরিকার ভিসা পেতে কতদিন লাগে?
সৌদি আরবের ভিসা পেতে কতদিন লাগে?